আমার মসজিদে আপনাদের স্বাগতম
বড়লেখা বড় জামে মসজিদ
মধ্যবাজার, বড়লেখা,
মৌলভীবাজার, সিলেট, বাংলাদেশ।
চেম্বারঃ মাউন্ট এডোরা হসপিটাল, আখালিয়া, সিলেট।
এখান থেকে আপনি আপনার পছন্দ মত টাকা বা জিনিসপত্র যেকোন কিছু আপনার পরিচয় গোপন রেখে দান কততে পারেন। একজন ব্যক্তি সর্বচ্ছ একের অধিক দান করতে পারবেন।
এখানে কোনো ঝামেলা ছাড়াই সহজেই আমাদের মসজিদে দান পৌঁছাবে এবং প্রতিষ্ঠান আপনাকে জানাবে যে দানটি গৃহীত হয়েছে কি না। এই দানের পূরো প্রকৃয়া আপনার নাম সম্পর্ন গোপন রেখে দানকরুন ডট কম আজীবন রেকর্ড থাকবে।
যে কোন একটি পরিমাণ অর্থ বা পণ্য সামগ্রী ঠিক করে দান করুন।
দান সম্পূর্ণ হওয়ার পর আপনি একটি ইউনিক নাম্বার ও সনদপত্র পাবেন।
দানের তালিকায় আপনার পরিচয় গোপন রেখে প্রকাশ হবে।
আমার মসজিদে আপনাদের স্বাগতম
বড়লেখা বড় জামে মসজিদ
মধ্যবাজার, বড়লেখা,
মৌলভীবাজার, সিলেট, বাংলাদেশ।
চেম্বারঃ মাউন্ট এডোরা হসপিটাল, আখালিয়া, সিলেট।
এখান থেকে আপনি আপনার পছন্দ মত টাকা বা জিনিসপত্র যেকোন কিছু আপনার পরিচয় গোপন রেখে দান কততে পারেন। একজন ব্যক্তি সর্বচ্ছ একের অধিক দান করতে পারবেন।
এখানে কোনো ঝামেলা ছাড়াই সহজেই আমাদের মসজিদে দান পৌঁছাবে এবং প্রতিষ্ঠান আপনাকে জানাবে যে দানটি গৃহীত হয়েছে কি না। এই দানের পূরো প্রকৃয়া আপনার নাম সম্পর্ন গোপন রেখে দানকরুন ডট কম আজীবন রেকর্ড থাকবে
আল্লাহ তাআলা মানুষকে দানের ব্যাপারে অনেক ফজিলত ও উপকারিতা বর্ণনা করেছেন। কিন্তু দান করে কাউকে খোঁটা বা কটু কথা বলাও কুরআনে পাকে বিধান করে নিষিদ্ধ করেছেন। দানের চেয়ে উত্তম ভাষায় কথা বলা এবং ক্ষমা করা অনেক শ্রেয়। সুরা বাকারার ২৬৩নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা ২টি কথা বলেছেন। তার একটি হলো মিষ্টি কথা বলা এবং ক্ষমা বা সহনশীলতা অবলম্বন সম্পর্কে। কেননা আল্লাহ তাআলা কোনো বিষয়ে মানুষের মুখাপেক্ষী নন। আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, তিনি ওই সব মানুষকে ভালবাসেন যারা নিচু ও সংকীর্ণমনা নন বরং বিপুল সাহস ও হিম্মতের অধিকারী, ক্ষমা সহিষ্ণু ও ধৈর্যশীল। যে আল্লাহ মানুষকে জীবনের অগণিত অসংখ্য উপায়-উপকরণ দান করেছেন। অসংখ্য ভুল-ভ্রান্তি করার পরও বার বার ক্ষমা করে দেন। তিনি কেমন করে ওই সব লোকদের পছন্দ করতে পারেন; যারা দান করার পর আবার দুঃখ, কষ্ট দেয় অথবা খোঁটা দেয়। এ কারণেই হাদিসে বলা হয়েছে, ‘মহান আল্লাহ কেয়ামতের দিন সেই ব্যক্তির সাথে কথা বলবেন না এবং তার প্রতি অনুগ্রহের দৃষ্টি নিক্ষেপ করবেন না, যে মানুষকে কিছু দান করে তাকে অনুগৃহীত করা হয়েছে বলে তার কাছে প্রকাশ করে এবং এ কথা উল্লেখ করে মনে খোঁচা দেয়।
আল্লাহর কাছে পছন্দনীয় আমল দান করা। এ জন্য অল্প হলেও নিয়মিত দান করা উত্তম। সামর্থ্য অনুযায়ী দান করা। অল্প দানে লজ্জিত না হওয়া এবং তুচ্ছ মনে না করা। সাওয়াবের নিয়তে প্রশস্ত ও খুশি মনে দান করা। দানের ক্ষেত্রে নিকটাত্মীয়দের অগ্রাধিকার দেয়া। কেননা আত্মীয়-স্বজনকে দান করায় রয়েছে দ্বিগুণ সাওয়াবের হাতছানি। নিকটাত্মীয়দের পরে নিজ বাড়ি সংলগ্ন পাড়া-প্রতিবেশিকে দান করা উত্তম। দান পাওয়ার ক্ষেত্রে পাড়া-প্রতিবেশির অগ্রাধিকার বেশি। অতঃপর যার অভাব-অনটন বেশি, তাকে দান করা। তবে প্রয়োজনের ক্ষেত্রে দানের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা জরুরি নয়। গোপনে দান করা উত্তম। দান উদাহরণ এমন হওয়া যে, ডান হাত যা দান করে তা যেন বাম হাতও টের না পায়। ইসলামের দিকে আকৃষ্ট করতে অমুসলিমকে দান করা। পাপাচারে লিপ্ত ব্যক্তিকে ভালো পথে আনতে দান করা যাবে। যদি পাপাচারী ব্যক্তি দান পেলে অন্যায়-অপরাধ ছেড়ে দেয়। এমন স্থানে দান করা আবশ্যক। যে দান দীর্ঘস্থায়ী হয়। আর তা উত্তম। যেমন- জায়গা-জমি ওয়াকফ করা, মসজিদ ও মাদরাসা নির্মাণ, টিউবওয়েলের ব্যবস্থা, দরিদ্র দ্বীনি শিক্ষায় খরচ, শিক্ষার্থীদের জন্য বাসস্থান, খাদ্য, চিকিৎসা, পোশাক, বই-পুস্তক ইত্যাদি। কেননা এগুলো সব সদকায়ে জারিয়ার অন্তর্ভুক্ত।
এ জন্যই আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা বলেন, তোমরা যদি দরিদ্রদেরকে গোপনে দান করো তবে এটিই তোমাদের জন্য উত্তম [সুরা বাকারা আয়াত:২৭১]। অবশ্য কখনও প্রকাশ্যে দান করার প্রয়োজন হয়। যখন প্রকাশ্যে দান করার বিশেষ উপকারিতা থাকে। যেমন যদি প্রকাশ্য দানের দ্বারা অন্য বিত্তবানরা দানে উৎসাহিত হয়।
এই দুই শব্দের মধ্যে পার্থক্যের একটি হল যাকাতের ক্ষেত্রে পরিমাণ নির্দিষ্ট, ইসলামী আইন অনুসারে বর্ণিত পরিমাণ অনুসারে এবং বছরে একবার মাত্র প্রদান করা হয়। অন্যদিকে, সদকাতে দানের কোনও নির্দিষ্ট শতাংশ নেই এবং যে কোনও ব্যক্তি তার সাধ্য মত যতবার খুশি ততবার এটি প্রদান করতে পারেন।
দান (0)